উইকিশৈশব:সৌরজগৎ/সৌরজগৎ
সৌরজগৎ |
ভূমিকা |
তুমি কি কখনও আকাশে থাকা জিনিসগুলো নিয়ে ভেবে দেখেছ? চাঁদ, সূর্য এবং তারা নিয়ে? মানুষ অনেক আগের থেকেই আকাশকে দেখে আসছে, তারা সেখানে কি আছে সেটি খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। আমরা এখনও মহাকাশ সম্পর্কে অনেক নতুন নতুন তথ্য জানতে পারছি।
গ্রহরা হলো পাথর অথবা গ্যাসের বড় গোলক। তারা নক্ষত্রের চারপাশে ঘুরে। আমরা এমনি একটি গ্রহে বাস করি। এটিকে আমরা সবাই পৃথিবী বলি। পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে। এছাড়াও সৌরজগতে আরও সাতটি গ্রহ এবং প্রচুর ছোট ছোট জিনিস সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘোরে। সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকা এসব জিনিস নিয়েই আমাদের সৌরজগত। যাকে ইংরেজিতে বলে "Solar System" (সোলার সিস্টেম)। ল্যাটিন ভাষায় সূর্যকে "Sol" (সোল) বলায় হয়। আমাদের সৌরজগত থেকে অনেক অনেক দুরে অন্যান্য নক্ষত্রও রয়েছে। তারা কেউ আমাদের সূর্য থেকে আকারে বড় এবং কেউ কেউ আবার সূর্য থেকে ছোট।
হাজার বছর আগে, অ্যারিস্টোকাস নামের একজন লোক বলেছিলেন যে, আমাদের সৌরজগতের সকল কিছু সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘোরে। কিছু লোক তার কথা বিশ্বাস করেছিলো, কিন্তু অনেকেই সেটা করেনি। যারা বিশ্বাস করেনি তারা মনে করতো সূর্যসহ (এমনকি অন্যান্য নক্ষত্রেরাও) সৌরজগতের সবকিছু পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘোরে। এটা যুক্তিযুক্ত মনে হয়, কারণ পৃথিবীকে দেখে মনে হয় না এটি তার জায়গা থেকে নড়ছে অথবা ঘুরছে, তাই না?
প্রায় ৫০০ বছর আগে কোপারনিকাস নামের আরেকজন লোক অ্যারিস্ট্রোকাসের মত একই কথা বললেন। তিনিও বললেন সকল গ্রহ সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে।[১] এবার আরও বেশি লোকজন তার কথা সমর্থন করলো, কিন্তু তখনও অনেকেই তার কথা বিশ্বাস করলো না। এর প্রায় ১০০ বছর পর গ্যালিলিও গ্যালিলি নামের এক ব্যক্তি টেলিস্কোপ নামক এক নতুন জিনিস দিয়ে আকাশের দিকে লক্ষ্য করা শুরু করলেন। তিনিও বললেন সকল গ্রহই সূর্যের চারপাশে ঘুরছে। এবার আরও অনেক বেশি মানুষ তার কথা বিশ্বাস করলো এবং তারা ভাবলো গ্যালিলিও হয়তো ঠিকই বলছেন এবং পৃথিবী সত্যিই সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। শীঘ্রই আরও অনেক লোক টেলিস্কোপ দিয়ে আকাশ দেখা শুরু করলো। যদিও তখন এমনও মানুষ ছিলো যারা মনে করতো গ্যালিলিও ভুল কথা বলছেন। এজন্য তাকে মিথ্যা বলার অপরাধে গ্রেফতার করে বিচারের জন্য আদালতে পাঠানো হয়। যেসব লোক তার কথা বিশ্বাস করেছিল তারা বুঝতে শুরু করলো যে গ্রহরা এবং সৌরজগতের অন্য জিনিসগুলো কিভাবে নিজেদের স্থান পরিবর্তন করছে, যাতে তারা প্রমাণ করতে পারবে যে গ্যালিলিও মিথ্যা কথা বলছেন না। অ্যারিস্ট্রোকাসের মৃত্যুর বহু বহু বছর পর লোকজন অবশেষে বললো, "ঠিক আছে, পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে"। গ্যালিলিওকে আর তখন কেউ মিথ্যাবাদী বললো না।[২]
আমরা দূরের অন্যান্য নক্ষত্রগুলোর সাথে কী ঘটেছে সেটা দেখার জন্য খুব বড় টেলিস্কোপ ব্যবহার করতে পারি। আমরা দূরের নক্ষত্রগুলোর ছবির সাথে আমাদের নিজেদের নক্ষত্র সূর্যের ছবির তুলনা করত পারি। আমরা এক অসধারণ যুগে বাস করছি কারণ প্রথমবারের মত আমরা মহাশূণ্যে মানুষ পাঠিয়েছি এবং মহাশূণ্যে আমাদের টেলিস্কোপও আছে। মহাশূণ্যে রাখা এই টেলিস্কোপগুলো গ্রহ, আমাদের সূর্য এবং দূরের নক্ষত্রগুলোর হাজার হাজার ছবি তুলছে। আর পৃথিবীতে লোকজন এই ছবিগুলো দেখে মহাকাশের অনেক অজানা বিষয় সম্পর্কে জানছে এবং তারা কিভাবে সৌরজগতের সুচনা হয়েছে সেটাও ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছে। এমনকি আমরা লালগ্রহ মঙ্গলে আমাদের রোবটও পাঠিয়েছি। রোবটি চারিদিক ঘুরে বেড়ায় এবং পৃথিবীর লোকেরা একে বলে দেয় কোথায় যেতে হবে এবং কিসের ছবি তুলতে হবে। আমরা আরও জানতে চাই ভবিষ্যতে আমাদের পৃথিবী ও সৌরজগতের কী পরিণতি হবে।
সৌরজগতে কী আছে?
[সম্পাদনা]সৌরজগতের মাঝখানে রয়েছে সূর্য। আকাশের অসংখ্য নক্ষত্রের মতো এটিও একটি নক্ষত্র। অন্য নক্ষত্রেরা আমাদের থেকে অনেক অনেক দূরে। তাই তাদের দেখে অনেক ছোট মনে হয়। সূর্য আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আমাদের আলো ও তাপ দেয়। সূর্য ছাড়া পৃথিবীতে কোন প্রাণীই টিকে থাকতে পারতোনা।[৩]
সৌরজগতের অন্যান্য বস্তু সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে (চারপাশে ঘুরে)। সূর্যকে প্রদক্ষিণ করা বস্তুগুলোর মধ্যে গ্রহেরা হলো সবচেয়ে বড়। প্রত্যেক গ্রহই কিছুটা পৃথিবীর মত। তবে প্রত্যেকেই প্রত্যেকের থেকে আলাদা।
অনেকগুলো গ্রহের উপগ্রহ আছে। উপগ্রহ গ্রহকে প্রদক্ষিণ করে। বুধের কোন উপগ্রহ নেই[৪] এবং শুক্রেরও নেই। পৃথিবীর একটি এবং বৃহস্পতির ৬৩টি উপগ্রহ আছে।[৫]
সূর্যের সবচেয়ে নিকটবর্তী গ্রহদের বলা হয় অভ্যন্তরীণ গ্রহ। এরা হলো বুধ, শুক্র, পৃথিবী এবং মঙ্গল। এরপর রয়েছে গ্রহাণুদের বড় একটি বেষ্টনী, chunks of rock much smaller than planets. This ring is called the asteroid belt. Within the asteroid belt, there is a dwarf planet (smaller than a normal planet) named Ceres. Then come the outer planets: বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস এবং নেপচুন। Farther out there are two dwarf planets, Pluto and Eris.
Some of the planets have the names of Roman gods that were worshipped by people thousands of years ago though no one believes in them now. Did you know that some days of the week are also the names of ancient gods? Saturday means "Saturn Day". Thursday means "Thor Day". Thor was a Viking god, the son of Odin. Monday and Sunday simply mean "Moon Day" and "Sun Day". Some of the months are also named after Roman gods. The month of "March" is named after the Roman god "Mars" - he was the god of War!
Beyond the orbit of Neptune is another big ring of things like the asteroids, called the Kuiper belt. Kuiper (said "KYE-per") was the last name of the person who first wrote about it. Most of the things in the Kuiper belt are hard to see through telescopes.
After the Kuiper belt comes the Oort cloud. Scientists think this is where comets come from. It is very far away, many times farther away than Pluto is from the Sun (over a thousand times). It is near the edge of the Solar System.[৬] (Yes, "Oort" was the last name of the person who first wrote about it.)
In between all the other things is dust. The pieces of dust are very far apart, but they shine in the light of the Sun. Before dawn, in September or October, they glow in the East. We call this the zodiacal glow, or zodiacal light.[৭]
When pieces of space dust hit the Earth's atmosphere, they burn brightly. We call them shooting stars or meteors.
The Sun creates solar wind—a kind of gas that blows away from the Sun into space. This gas travels out past the planets into outer space. The edge, where the solar wind meets the wind from other stars, is called the heliopause. That is about 100 times as far from us as the Earth is from the Sun.[৮] Beyond that is a lot of empty space. The nearest star to our Sun is thousands of times farther away than the size of the entire solar system. The Universe is a really huge and empty place![৯]
এগুলোকে কী একসাথে রাখে?
[সম্পাদনা]কেন সবগুলো গ্রহ সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে? কেন উপগ্রহেরা গ্রহদের প্রদক্ষিণ করে? সূর্য কেন সরে যায়না এবং গ্রহদের ছেড়ে অন্য কোথাও যায়না। এই সবগুলো প্রশ্নের উত্তর হলো মাধ্যাকর্ষণ। Gravity is a force that is a property of mass. এটি বস্তুকে আকর্ষণ করে।
We don't notice the pull from the Sun because it also pulls on the Earth by the same amount. কিন্তু সূর্যের আকর্ষণের ফলেই পৃথিবী এটি থেকে দুরে ছিটকে যায়না। এমনকি পৃথিবী অনেক জোরে ঘোরার পরেও সূর্য থেকে দূরে সরে যায়না বরং এই এই আকর্ষণের ফলে পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে। ব্যাপারটি দেখে মনে হয় যেন তাদের অদৃশ্য কোন দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। একইভাবে উপগ্রহরা গ্রহদের প্রদক্ষিণ করে। তারাও মাধ্যাকর্ষণের কারণে গ্রহদের চারপাশে ঘোরে। এমনি সূর্যও মহাকাশে স্থীরভাবে বসে নেই। পুরো সৌরজগত আমাদের গ্যালাক্সির কেন্দ্রকে প্রদক্ষিণ করছে। মাধ্যাকর্ষণ বলের কারণেই সকল জিনিস একত্রে থাকে।[১০].
ভর
[সম্পাদনা]সবকিছুই পদার্থ দিয়ে তৈরী। পদার্থের পরিমাণকে বলা হয় ভর। দুইটি আপেলের ভর একটি আপেলের ভরের দ্বিগুণ। একটি বস্তুর ভর যত বেশি মাধ্যাকর্ষণও একে তত বেশি আকর্ষণ করে এবং বস্তুটির মাধ্যাকর্ষণও অন্য বস্তুকে তত বেশি আকর্ষণ করে। আমরা একটি আপেলের আকর্ষণ অনুভব করিনা কারণ পৃথিবীর আকর্ষণ ক্ষমতা একটি আপেলের থেকে অনেক বেশী। তুমি যদি একটি আপেলকে ছেড়ে দাও তাহলে মাধ্যাকর্ষণ বল এটিকে পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে টানবে। ফলে এটি মাটিতে পড়ে যাবে। তুমি যদি আপেলটিকে যথেষ্ট জোরে সঠিক কোণে ছুড়তে পার, তাহলে এটি পৃথিবীর চারপাশে ঘুরতে থাকবে। আর এভাবেই মহাকাশে কৃত্রিম উপগ্রহ রাখা হয়। তুমি যদি আপেলটিকে সঠিক দিকে অনেক অনেক অনেক.... জোরে ছুড়তে পার তাহলে এটি পৃথিবীর বাইরে চলে যাবে এবং আর কখনও ফিরে আসবেনা। কিন্তু আমাদের হাত ততটা শক্তিশালী নয়।
কোন বস্তুর সবচেয়ে কাছে এর মাধ্যাকর্ষণ সবচেয়ে বেশী থাকে এবং বস্তুটি থেকে যত দূরে যাওয়া হয় মাধ্যাকর্ষণও তত কমতে থাকে। মাধ্যাকর্ষণ কত জোরে আমাদের আকর্ষণ করে সেটি বোঝানোর জন্য বিজ্ঞানীরা ওজন শব্দটি ব্যবহার করেন। চাঁদের ভর পৃথিবী থেকে অনেক কম। তাই কেউ যদি চাঁদে যায়, তাহলে সেখানে তার ওজন অনেক কমে যায়। আমরা যদি উঁচু কোন পাহাড়ে উঠি তাহলে ওজন খুব সামান্য পরিমাণ কমে। কারণ তখন আমরা পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে সামান্য উপরে থাকি।[১১]
কে সৌরজগত আবিষ্কার করেছে?
[সম্পাদনা]কেউ যদি আকাশের দিকে তাকায় তাহলে আমাদের সৌরজগতের সাতটি জিনিস দেখতে পায়। এগুলো হলো সূর্য, চাঁদ, বুধ, শুক্র, মঙ্গল এবং শনি। লোকজন তাদের সম্পর্কে অনেক আগে থেকেই জানে। প্রাচীণ কালের লোকেরা মনে করত দেবতাদের সাথে তাদের সম্পর্ক রয়েছে। ব্যাবিলনে এই দেবতাদের নাম অনুসারেই সপ্তাহের দিনগুলোর নামকরণ করা হয়। প্রায় সকলেই নিশ্চিত ছিল যে এই সকল কিছু পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে। তারা জানতনা যে আমরা একটি সৌরজগতে বাস করছি।
প্রায় ১৫০০ বছর আগে নিকোলাস কোপারনিকাস সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। শুধুমাত্র চাঁদ পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে। কিন্তু সারা জীবন সে এই কথা প্রকাশ করতে ভয় পেয়েছিল এবং যে বছর তিনি মারা যান, অর্থাৎ ১৫৪৩ সালে তিনি তার সম্পূর্ণ ধারনাটি প্রকাশ করেন।[১২] এরপর গ্যালিলিও গ্যালিলি টেলিস্কোপ দিয়ে আকাশ পর্যবেক্ষণ করা শুরু করলেন। তিনি দেখলেন বৃহস্পতির উপগ্রহগুলো বৃহস্পতিকে প্রদক্ষিণ করছে। তিনি নিশ্চিত ছিলেন যে কোপারনিকাস সঠিক ছিলেন, এবং একথা বলার জন্য তিনিও বিপদে পড়লেন। গ্রহরা যে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে একথা বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস করাতে ৭০ বছর লেগে গেল।[১৩] এখন পৃথিবীর প্রায় সকল মানুষই জানে যে আমরা একটি সৌরজগতে বাস করছি। মানুষ আরও উন্নত টেলিস্কোপ তৈরী করেছে এবং তারা আকাশে অনেক উপগ্রহ[১৪] new planets,[১৫] এবং উল্কা খুঁজে পেয়েছে।[১৬] বর্তমান সময়ে বামুন গ্রহ এরিসসহ অনেক জিনিস খুঁজে পাওয়া গিয়েছে।[১৭]
আমরা কিভাবে সৌরজগতে খোঁজ শুরু করলাম?
[সম্পাদনা]টেলিস্কোপ আবিষ্কার হওয়ার পূর্বে লোকজন তাদের খালি চোখেই আকাশ দেখত। They saw how the planets seemed to "wander" through the sky. আকাশের কোথায় সূর্য, চাঁদ এবং গ্রহেরা থাকবে তা তারা আগে থেকেই বলে দিতে শিখলো। আকাশ দেখার জন্য তারা কিছু পর্যবেক্ষণাগার তৈরী করলো। পর্যবেক্ষণ হলো দেখাকে বোঝাতে ব্যবহৃত আরও বেশি বৈজ্ঞানিক শব্দ। তারা বছরের কোন সময় বলার জন্য সূর্য এবং অন্য নক্ষত্রদের পর্যবেক্ষণ করতো। চীনের লোকেরাতো কখন চাঁদ সূর্যের সামনে চলে আসবে সেটাও আগে থেকে বলে দিতে পারতো।[১৮] অধিকাংশ লোক মনে করতো celestial bodies পৃথিবীর যুদ্ধ অথবা শান্তি এনে দিতে পারে।[১৯]
সপ্তদশ শতাব্দীতে প্রথম টেলিস্কোপ আবিষ্কার হওয়ার পর, লোকজন একে আরও উন্নত করা শুরু করলো। জোতির্বিদেরা দেখলো গ্রহরা নক্ষত্রদের মতো নয়। গ্রহেরা অনেটা আমাদের পৃথিবীরই মতো। তারা দেখলো কিছু কিছু গ্রহের নিজস্ব উপগ্রহ রয়েছে।[২০] তারা ভাবতে শুরু করলো এই গ্রহগুলোর পরিবেশ কেমন হতে পারে। প্রথমে কিছু লোক মনে করতো অন্য গ্রহ এবং উপগ্রগুলোতে পৃথিবীর মতোই মানুষ ও পশুপাখি বাস করছে। তারা সেখানে থাকতে কেমন লাগবে।[২১] তারপর তারা আরও ভালো টেলিস্কোপ তৈরী করলো এবং মহাশূন্যে মহাকাশযান পাঠালো। আর দেখলো যে, চাঁদে কোন গাছপালা বা পশুপাখি নেই।[২২] or on Mars.[২৩]
Now, we can explore by going to some of the other worlds. Twelve Astronauts walked on the Moon about 35 years ago. They brought rocks and dirt back to Earth.[২৪] Spacecraft flew by Venus, Mars, and the outer planets. The pictures they took showed us a lot of what we know about these worlds.[২৫] Robots landed on Mars in 1971, 1976, and 1997. They took thousands of pictures of the planets. They send photos and movies back to Earth. They also check rocks to find out what the rocks are made of.[২৬]
So far, we have not found any life except on Earth. Maybe tiny one-celled life once lived on Mars. Maybe there is life under the ice on Jupiter's moon Europa. New spacecraft are being planned to look for life on these worlds.[২৭]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ http://www-spof.gsfc.nasa.gov/stargaze/Ssolsys.htm#q21
- ↑ http://www-spof.gsfc.nasa.gov/stargaze/Ssolsys.htm#galileo
See also Drake, Stillman (translator) (১৯৫৭)। Discoveries and Opinions of Galileo (1610 Letter to the Grand Duchess Christina)। Anchor, NY। আইএসবিএন 0385092393।
- ↑ http://imagine.gsfc.nasa.gov/docs/science/know_l1/sun.html
- ↑ http://solarsystem.nasa.gov/planets/profile.cfm?Object=Mercury&Display=Moons
- ↑ http://solarsystem.nasa.gov/planets/profile.cfm?Object=Jupiter&Display=Moons
- ↑ http://solarsystem.nasa.gov/index.cfm
- ↑ http://www.gsfc.nasa.gov/scienceques2001/20020301.htm
- ↑ http://antwrp.gsfc.nasa.gov/apod/ap020624.html
- ↑ "Outside Our Solar System" in http://vathena.arc.nasa.gov/curric/space/spacover.html
- ↑ "Gravity is the force responsible for keeping the Earth and other planets in our solar system in orbit around the Sun." from Cosmic Glue, http://imagine.gsfc.nasa.gov/docs/ask_astro/answers/970108b.html
- ↑ Definitions of Mass, Gravity, and Weight from http://ksnn.larc.nasa.gov/webtext.cfm?unit=float
- ↑ http://www-spof.gsfc.nasa.gov/stargaze/Ssolsys.htm#q21
- ↑ http://www-spof.gsfc.nasa.gov/stargaze/Ssolsys.htm#galileo
- ↑ Calinger, Ronald S. "Huygens, Christiaan." World Book Online Reference Center. 2004. World Book, Inc. http://www.worldbookonline.com/wb/Article?id=ar268300.;
http://www.nasa.gov/worldbook/huygens_worldbook.html - ↑ http://solarsystem.nasa.gov/planets/profile.cfm?Object=Uranus
- ↑ http://solarsystem.nasa.gov/planetselector.cfm?Object=Asteroids
- ↑ http://www.space.com/scienceastronomy/050729_new_planet.html;
http://science.nasa.gov/headlines/y2005/29jul_planetx.xml;
http://www.jpl.nasa.gov/news/news.cfm?release=2005-126 - ↑ Eclipse2001 museum http://museumeclipse.org/about/history.html
- ↑ Raman, Varadaraja V. (২০০০)। Glimpses of Ancient Science and Scientists। Xlibris Corporation। আইএসবিএন 073881363X।
page 339 "The Chaldeans ... were also the first to suspect... that the Sun, the moon, the planets and the constellation of stars, all affect human life and destiny.... These beliefs gradually spread .. to Egypt, China, Greece, India, and Rome, for example ... astrology is still very popular." - ↑ http://www-spof.gsfc.nasa.gov/stargaze/Ssolsys.htm#galileo
- ↑ http://vesuvius.jsc.nasa.gov/er/seh/mars.html;
Sagan, Carl (১৯৭৩)। Mars and the Mind of Man। Harper and Row। আইএসবিএন 0060104430। ;
Verne, Jules (১৯৯৫)। From the Earth to the Moon। North Books। আইএসবিএন 1582871035। ;
From the Earth to the Moon on Project Gutenberg -- http://www.gutenberg.org/etext/83; - ↑ http://www.space.com/reference/mars/history.html
- ↑ http://www.hq.nasa.gov/office/pao/History/SP-350/ch-15-4.html (bottom of page)
- ↑ http://spaceflight.nasa.gov/history/apollo/index.html
- ↑ http://www.solarviews.com/eng/sc_hist.htm
- ↑ http://marsrovers.jpl.nasa.gov/home/
- ↑ http://www.nasa.gov/missions/solarsystem/Why_We_12.html; http://www.infoplease.com/spot/astronomy1.html